Wellcome to National Portal
কৃষি তথ্য সার্ভিস (এআইএস) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ জুন ২০২০

মহামারী করোনায় (কোভিট-১৯) খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরনে কৃষিতে করনীয় শীর্ষক সেমিনার


প্রকাশন তারিখ : 2020-06-07


বর্তমান প্রেক্ষাপট অনুযায়ী সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বল্প পরিসরে অদ্য ৭ জুন-২০২০ খ্রি: রোজ রবিবার সকাল ১০ ঘটিকায় ডিএই, রংপুর, উপপরিচালক এর  হল রুমে মহামারী করোনায় (কোভিট-১৯) খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে কৃষিতে করনীয় শীর্ষক সেমিনারে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর রংপুর অঞ্চল, রংপুর এর অতিরিক্ত পরিচালক মোহাম্মদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষি তথ্য সার্ভিস এর আঞ্চলিক বেতার কৃষি অফিসার ড. মুহঃ রেজাউল ইসলাম। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থপন করবেন  ডিএই রংপুর এর উপপরিচালক ড. মো. সরওযারুল হক। সেমিনারে অংশগ্রহনকারী সকলে মুক্ত আলোচনায় অংশ গ্রহন করেন। পরে অধ্যক্ষ কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, গাইবান্ধা বিধু ভূষন রায়, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, দিনাজপুর অঞ্চল, দিনাজপুর মো: সিরাজুল ইসলাম দুই জন আলোচক সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন এবং গুরুত্বপূর্ন মতামত প্রদান করেন। এ সেমিনারে রংপুর বিভাগের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জেলা, উপজেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীগণ, বিএডিসির যুগ্ন পরিচালক, (সার) উপপরিচালক, (বীজ বিপনন) মৎস্য ও প্রানিসম্পদ এর জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তা, বাংলাদেশ বেতার রংপুরের আঞ্চলিক পরিচালক, হটিকালচার সেন্টার রংপুর, দিনাজপুর ও গাইবান্ধার উপপরিচালকগণ, কৃষি প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউট এর অধ্যক্ষ, এনজিও ও কৃষক প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।

করোনা পরিস্থিতির দ্বারা খাদ্য উৎপাদন ব্যবস্থা আক্রান্ত হওয়া মানে বাঁচা-মরার আরেক সংকটের মুখোমুখি হওয়া এ কারণে কৃষির ওপর করোনা পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ বা উত্তোনণের জন্য করণীয় নির্ধারণ করতে হবে এবং তা করতে হবে এখনই। কেননা বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থা ইতোমধ্যেই করোনা পরিস্থিতির প্রভাবে বিশ্ব খাদ্য পরিস্থিতির হালহকিকত সম্পর্কে ইতোমধ্যেই সতর্কবানী উচ্চারন করেছে। কৃষি যান্ত্রিকীকরনের অংশ হিসেবে কৃষকদের নিকট ভুতর্কি মূল্যের যন্ত্রপাতি সরবরাহ নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করা হয়েছ্।ে চলতি মৌসুমে আউম ধানের আবাদের লক্ষমাত্রা অর্জন করা। পারিবারিক সবজি পুষ্টি বাগান স্থাপনে কালিকাপুর মডেল স্থাপন করা। উন্মুক্ত স্থানে স্বাস্থ্যবিধি রক্ষা করে প্রয়োজনীয় দূরত্ব বজায় রেখে কৃষক কর্মসূচি অব্যাহত রাখা। উৎপাদিত আম, লিচু, কাঁঠালসহ বিভিন্ন মৌসুমি ফল, সবজি ও কৃষিপন্য বিপননে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করা। আসন্ন খরিপ এবং রবি মৌসুমে অধিক ফসল উৎপাদনের জন্য এলাকাভিত্তিক পরিকল্পনা গ্রহন করা। এ সেমিনার একটি কার্যকরী সেমিনার হয়েছে বলে আলোচকরা উল্লেখ করেন।